ওলি জানান, দেশের নানা স্থানে চলা সহিংসতা ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিষেধাজ্ঞার কারণে বিক্ষোভ শুরু হয়েছে। এসময় তিনি ভারতের নীতির বিরোধিতা না করলে হয়তো ক্ষমতায় টিকে থাকতে পারতেন। তিনি আরও দাবি করেন, অযোধ্যায় ভগবান রামের জন্ম নেপালে হয়েছে, ভারতে নয়; যা শাস্ত্রে উল্লেখ আছে। এ দাবির বিরোধিতার কারণে তাকে পদত্যাগ করতে হয়েছে।
আরও পড়ুন:
এক চিঠিতে তিনি লিখেছেন, ‘স্বভাবতই আমি একটু একগুঁয়ে। সেই একগুঁয়েমি না থাকলে হয়তো এত চ্যালেঞ্জের ভিড়ে অনেক আগেই সব ছেড়ে দিতাম। কিন্তু জেদ থেকেই আমি দাবি করেছি, নেপালে কার্যরত সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলোকে আমাদের আইন মানতে হবে এবং স্থানীয়ভাবে নিবন্ধন করতে হবে। আমি দৃঢ়ভাবে বলেছি যে লেপুলেখ, কালাপানি ও লিম্পিয়াধুরা নেপালের অংশ। যদি এসব অবস্থান থেকে সরে যেতাম, তাহলে সহজ পথ বেছে নিতে পারতাম, অনেক সুবিধাও পেতাম। কিন্তু তার বদলে আমি আমার সবকিছু রাষ্ট্রের জন্য দিয়েছি। আমার কাছে পদ বা সম্মান কখনোই মুখ্য ছিল না।’
ওলি আরও বলেন, তার ভারতবিরোধী অবস্থান ও নেপালের সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য নেয়া সিদ্ধান্তগুলোর কারণে এ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। সূত্র: ইন্ডিয়া টুডে





