আহত আর ক্ষতিগ্রস্ত প্রায় ৪৭ হাজার মানুষকে উদ্ধার করে আশ্রয়কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়ার কাজ হয়ে পড়েছে কষ্টসাধ্য। তিনদিনের বেশি সময় পেরিয়ে গেলেও এখনও অজানা ঠিক কতজন নিখোঁজ রয়েছেন।
তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এখনও কেউ ধ্বংসস্তূপে আটকা পড়ে থাকলে অতিরিক্ত শীতে হাইপোথার্মিয়াতে তাদের মৃত্যু হয়েছে।
কারণ এই অঞ্চলে বছরের এই সময়টায় রাতে তাপমাত্রা মাইনাস ১০ থেকে ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নেমে যায়।
গেলো কয়েকবছরের মধ্যে তিব্বতে সবচেয়ে ভয়াবহ প্রাকৃতিক দুর্যোগ এটি। দুর্যোগ কবলিত এলাকায় ত্রাণ পাঠিয়েছে সরকার।