এই ক্ষতির পরিমাণ ২০১৮ সালের তুলনায় দ্বিগুণ। সে বছর অতিরিক্ত গরমে উৎপাদন সক্ষমতা ১১ শতাংশ কমেছিলো। ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব সিঙ্গাপুর বলছে, অতিরিক্ত গরমের কারণে ২০৩৫ সাল নাগাদ ১৪ শতাংশ কমে যাবে উৎপাদন।
অতিরিক্ত তাপদাহের মধ্যে কাজ করলেও শ্রমিকদের কর্মদক্ষতা কমে যাবে। প্রতিদিন তাপদাহে শ্রমিক উপস্থিতি কমার পাশাপাশি ঘণ্টায় উৎপাদন কমবে।
সবমিলিয়ে শ্রমিক প্রতি ২১ ডলার করে লোকসান হবে। বিশ্বের অন্যান্য দেশের তুলনায় এই দ্বীপরাষ্ট্র দ্বিগুণ গতিতে উষ্ণ হচ্ছে।