আগের বছরের তুলনায় চলতি বছর ভোক্তা পর্যাযের মূল্য সূচক ২ দশমিক ৭ শতাংশ বেড়েছে। যেখানে জুনে এর হার ছিল ২ দশমিক ৬ শতাংশ। তবে এতে খাদ্যদ্রব্যের মূল্য অন্তর্ভুক্ত ছিল না।
খাদ্যদ্রব্য ও জ্বালানি পণ্য ব্যতীত মূল্যস্ফীতির হার জাপানের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নজরদারিতে রয়েছে। আগের মাসে ২ দশমিক ২ শতাংশে উন্নীত হওয়ার পর জুলাইয়ে তা ১ দশমিক ৯ শতাংশে নেমে এসেছে।
সরকারি পর্যায়ে বিদ্যুৎ ও গ্যাস খাতে সরকারি ভর্তুকি মে মাসে বন্ধ করে দেয়া হয়। আগস্টে পুনরায় চালু হলেও এটি জুলাই মাসে মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধিতে বড় প্রভাব ফেলেছে।
বছরের হিসেবে ইউটিলিটি বাবদ খরচ ২২ দশমিক ৩ শতাংশ বেড়েছে। অন্যদিকে শিক্ষা ও বিনোদন খাতের ব্যয় বেড়েছে ৫ দশমিক ৬ শতাংশ।
দাই-ইচি লাইফ রিসার্চ ইনিস্টিটিউটের এক অর্থনীতিবিদ চিসাতো ওশিবা বলেন, ‘চলতি মাসে (আগস্ট) ভোক্তা মূল্য সূচক কিছুটা বেড়েছে। তবে বর্তমানে মূল্যস্ফীতি কিছুটা নিম্নমুখী রয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘জাপানি ইয়েনের বিনিময় হারের নিম্মমুখীতা এবং শ্রমখাতের ঊর্ধ্বমুখী ব্যয়ের কারণে ভোক্তা মূল্যসূচকে আরো পরিবর্তন আসতে পারে।’— নিক্কেই এশিয়া