মূলত অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনার জন্য ১ হাজার কোটি ডলার ব্যয় কমানোর লক্ষ্যে এ উদ্যোগ নিতে যাচ্ছে কোম্পানিটি।
দ্বিতীয় প্রান্তিকের আয় প্রতিবেদন অনুযায়ী ইন্টেলের লোকসান হয়েছে ১৬০ কোটি ডলার। যেখানে ২০২৩ সালের একই সময় কোম্পানি ১৫০ কোটি আয় করেছিল।
ইন্টেলের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা প্যাট গেলসিঙ্গার কর্মীদের এক বার্তায় এ বিষয়ে জানান। তিনি বলেন, আমার জন্য এ খবর জানানো খুবই কষ্টের। যাদের জানাচ্ছি তাদের এটি পড়া বা শোনা আরো কষ্টদায়ক হবে। ইন্টেলের জন্যও এটি কষ্টকর। কেননা কোম্পানির ইতিহাসে বড় ধরনের পরিবর্তন আসতে যাচ্ছে।’
কর্মসংস্থানের সুযোগ কমানোর পাশাপাশি ইন্টেলে পণ্য ও ফাউন্ড্রির জন্য আলাদা আর্থিক প্রতিবেদন তৈরি করা হবে। বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে ইন্টেল ফাউন্ড্রি ২৮০ কোটি ডলার লোকসান করেছে। যেখানে আগের বছরের একই সময় লোকসানের পরিমাণ ছিল ১৮০ কোটি ডলার।
চিপ নির্মাণ খাতে এগিয়ে থাকার জন্য ফাউন্ড্রিকে আরো প্রতিযোগিতামূলক করে তুলতে কাজ করছে ইন্টেল। উৎপাদনের জন্য ইন্টেল কিছু সময় অন্য কোম্পানির ওপর নির্ভরশীল ছিল। বর্তমানে তাইওয়ান সেমিকন্ডাক্টর ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানি (টিএসএমসি) ইন্টেলের লুনার লেক চিপ তৈরিতে কাজ করছে।