চীনের সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ওয়েইবোতে ডিজিটাল চ্যাট স্টেশন নামে একটি অ্যাকাউন্ট থেকে দাবি করা হয় যে, এই স্মার্টফোন নির্মাতারা তাদের ফ্ল্যাগশিপ মোবাইলগুলোতে বায়োমেট্রিক আপডেট করার জন্য নতুন প্রযুক্তি ব্যবহার করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
আল্ট্রসোনিক ফিঙ্গারপ্রিন্টে আলাদা কী আছে?
ফিঙ্গারপ্রিন্ট সাধারণত দু'ধরণের হয়ে থাকে। একটি আল্ট্রাসোনিক এবং অপরটি অপটিক্যাল। বর্তমানে ইন-ডিসপ্লে ফিঙ্গারপ্রিন্টগুলোতে সাধারণত দুই ধরণের প্রযুক্তিই ব্যবহার করা হয়। তবে ফ্ল্যাগশিপ প্রিমিয়াম ফোনগুলোতেই শুধু আল্ট্রাসোনিক ফিঙ্গারপ্রিন্ট ব্যবহার করা হয়।
সেন্সরে যখন স্পর্শ করা হয়, তখন থ্রিডি ইফেক্ট তৈরি করে শব্দ তরঙ্গের মাধ্যমে আল্ট্রাসোনিক ফিঙ্গারপ্রিন্ট কাজ করে থাকে। এটা বেশি কার্যকর হয়ে থাকে, তাই এতে সিকিউরিটির পরিমাণ বেশি বলা হয়ে থাকে।
ওয়ানপ্লাস, ওপপো ও রিয়েলমিতে আল্ট্রসোনিক ফিঙ্গারপ্রিন্ট
সোস্যাল মিডিয়া পোস্ট অনুযায়ী ওয়ানপ্লাস, ওপপো ও রিয়েলমি আল্ট্রসোনিক ফিঙ্গারপ্রিন্টের ওপর তাদের কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। তাদের পরবর্তী নতুন মোবাইলগুলোতে অপটিক্যাল ফিঙ্গারপ্রিন্টের জায়গায় তারা আল্ট্রসোনিক ফিঙ্গারপ্রিন্ট ব্যবহার করবে।
ইতোমধ্যেই স্যামসাং গ্যালাক্সি এস২৩, আইকিউ ০০ ১২ প্রো, মেইজু ২১ বা ২১ প্রোতে আল্ট্রসোনিক ফিঙ্গারপ্রিন্ট ব্যবহার করা হচ্ছে।