প্রতিষ্ঠানটির মতে, ‘বিপজ্জনক সংস্থা ও ব্যক্তিদের’ বিষয়ে ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামের নীতি ‘বার বার লঙ্ঘন’ করায় খামেনির অ্যাকাউন্টগুলো সরিয়ে দেওয়া হয়েছে।
তবে এ ঘটনাকে ‘অবৈধ ও অনৈতিক’ বলে তীব্র নিন্দা জানিয়েছে ইরান বলছে, এটি মতপ্রকাশের স্বাধীনতার লঙ্ঘন। দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী হুসেইন আমির আব্দুল্লাহিয়ান বলেন, এটি শুধু বাক স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপই নয়, বরং তাকে সমর্থন করা লাখ লাখ মানুষের অপমানও।
টাইম অব ইসরাইল এর তথ্যমতে, ইনস্টাগ্রামে খামেনির পাঁচ মিলিয়ন ফলোয়ার ছিল।





