যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনে রোববার (২৬ নভেম্বর) প্রথমবারের মতো এ বিষয়ে আন্তর্জাতিক চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে বলে জানিয়েছে রয়টার্স।
২০ পৃষ্ঠার এ চুক্তির নথিতে ১৮টি দেশ স্বাক্ষর করেছে। তারা একমত হয়েছে যে, এআই ব্যবহারকারী সংস্থাগুলোকে এমনভাবে এর বিকাশ ও প্রয়োগ করতে হবে যাতে মানুষ এর অপব্যবহার থেকে সুরক্ষিত থাকে।
যুক্তরাষ্ট্রের সাইবার অ্যান্ড ইনফ্রাস্ট্রাকচার সিকিউরিটি এজেন্সির পরিচালক, জেন ইস্টারলি বলেন, এআই সিস্টেমের সুরক্ষার বিষয়ে আগে অগ্রাধিকার দিতে হবে বলে জানিয়েছে অনেক দেশ। ইস্টারলি রয়টার্সকে আরও বলেন, এআই এর বিষয়গুলো দারুন! তবে আমাদের জন্য চ্যালেঞ্জ হচ্ছে, কতদ্রুত এবং কত কমমূল্যে আমরা এগুলো বাজারে আনতে পারবো।
এ চুক্তিতে স্বাক্ষর করা অন্যান্য দেশগুলো হলো জার্মানি, ইতালি, চেক প্রজাতন্ত্র, এস্তোনিয়া, পোল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, চিলি, ইসরায়েল, নাইজেরিয়া ও সিঙ্গাপুর। এই চুক্তি'র মাধ্যমে শিল্প ও সমাজ সুরক্ষা পাবে ধারণা করা হচ্ছে।
নতুন প্রযুক্তি আবিষ্কারের সাথে প্রযুক্তিরও বিকাশ হয়েছে দ্রুত। এআই এর আবিষ্কার হয়েছে আগেই। এখন এর আধুনিকরণ হচ্ছে বারবার। এটি এতোটাই এগিয়ে যাচ্ছে যে, এর মাধ্যমে ছবি বা ভিডিও সাজানো যাচ্ছে অতি সহজে। ফলে সমাজে বেড়েছে নানা অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড।





