কাতারে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ হযরত আলী খানের সভাপতিত্বে ও প্রথম সচিব আব্দুল্লাহ আল রাজীর পরিচালনা। অনুষ্ঠানের শুরুতে রাষ্ট্রপতি, প্রধান উপদেষ্টা, পররাষ্ট্র উপদেষ্টা, প্রবাসী কল্যাণ উপদেষ্টার লিখিত বানী পাঠ করে শুনান যথাক্রমে দূতাবাসের মিনিস্টার ও ডেপুটি চিফ অফ মিশন মো. ওয়ালিউর রহমান, শ্রম কাউন্সিলর মোহাম্মদ মাশহুদুল কবীর, কাউন্সিলর পলিটিক্যাল মো. বারিকুল ইসলাম, প্রথম সচিব ভিসা পাসপোর্ট মো. ময়নুল ইসলাম।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ দূতাবাসের শ্রম প্রথম সচিব শোয়েব আহমদ, প্রথম সচিব ও দূতালয় প্রধান মো. নাছির উদ্দীনসহ আরও অনেকে।
আরও পড়ুন:
অনুষ্ঠানে কাতারের রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক, বাংলাদেশ দূতাবাসের কর্মকর্তা ও কর্মচারীসহ বাংলাদেশ কমিউনিটির বিপুল সংখ্যক ব্যক্তিরাসহ ইলেক্ট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার সংবাদকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
অভিবাসী দিবস এবং জাতীয় প্রবাসী দিবসের তাৎপর্য নিয়ে টিভি মনিটরের মাধ্যমে ভিডিও চিত্র তুলে ধরা হয়। দিবসটি উপলক্ষে কাতারে কর্মরত প্রবাসীরা অনুষ্ঠানে কবিতা আবৃত্তি ও সাংস্কৃতিক গান পরিবেশ করেন।
কাতারে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ হযরত আলী খান বলেন, ‘প্রবাসী বাংলাদেশিরা দেশে থাকতে যে কাজ করেন না, কিন্তু যখন অভিবাসী হয়ে প্রবাসে চলে আসেন অনেক কষ্ট পরিশ্রম করে কাজ করেন, দেশে থাকা পরিবার পরিজনের মুখে হাসি ফোটানোর জন্য পরিশ্রমের টাকা দেশে রেমিট্যান্স হিসেবে পাঠায়।’





