তবে শীতের তীব্রতা থাকছে সন্ধ্যা থেকে সকাল পর্যন্ত। এই সময়েই হাড় কাঁপানো শীত অনুভূত হচ্ছে। তবে হালকা কুয়াশা থাকলে রয়েছে উত্তরে ঠাণ্ডা বাতাসের দাপট। এদিকে সকালেই মিলে সূর্যের দেখা। তারপরেই বাড়তে থাকে তাপমাত্রা।
আরও পড়ুন:
দিনে তাপমাত্রা পৌছায় ২৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত। শীতের তীব্রতা বাড়ায় জেলার অসহায় নিম্ন আয়ের খেটে খাওয়া মানুষেরা দুর্ভোগে পড়েছেন। দুর্ভোগ বেড়েছে জেলার বালু পাথর শ্রমিকদের। অনেক অসহায় মানুষ প্রয়োজনীয় সংখ্যক শীতবস্ত্রের অভাবে কষ্টে রাত পাড় করছেন। দিনে খানিক স্বস্তি পাওয়া গেলেও সন্ধ্যা নামতেই কমে আসে তাপমাত্রা। আগামী কয়েকদিন তাপমাত্রা এমনি থাকবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।




