বিক্ষোভে শিক্ষার্থীরা জানান, পোষ্য কোটা একটি মীমাংসিত ইস্যু। অনেক আগেই রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পোষ্য কোটার কবর দেয়া হয়েছে। আজ আবার কেন সে ইস্যু প্রশাসন সামনে নিয়ে আসলো? শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধার নামে যে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল করা হলো তা অযৌক্তিক।
তারা মনে করছেন রাকসু নির্বাচন বানচাল করার জন্যই প্রশাসন এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। দ্রুত সময়ের মধ্যে এ সিদ্ধান্ত থেকে প্রশাসন সরে না আসলে দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন শিক্ষার্থীরা।
আরও পড়ুন:
এর আগে গতকাল (বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মিলিতভাবে পাঠানো এক বিবৃতিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহালসহ তিন দফা দাবিতে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দেয়া হয়। আজকের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন দাবিগুলো মেনে না নিলে ২১ সেপ্টেম্বর অর্থাৎ রাকসু নির্বাচনের চার দিন আগে থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য সর্বাত্মক কর্মবিরতির ঘোষণা দিয়েছিলেন তারা।
এর পরিপ্রেক্ষিতে আজ বিকেলে ভর্তি উপকমিটির সঙ্গে সভা করেন তারা। সভায় উপ-উপাচার্যের সভাপতিত্বে শর্তসাপেক্ষে ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধা হিসেবে ভর্তির সুযোগ দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
সিদ্ধান্ত নেয়ার পরপরই শিক্ষার্থীর উপাচার্যের বাসভবনের সামনে বিক্ষোভ শুরু করেন।





