প্রজ্ঞাপনে ‘খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০০৩’-এর ১০(২) ও ১২(২) ধারা অনুযায়ী তাদের নিজ নিজ পদে প্রত্যাহারপূর্বক অব্যাহতি দিয়ে তাদের পূর্বের বিভাগে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ করার দাবির দ্বন্দ্বের জেরে ১৮ ফেব্রুয়ারি কুয়েটে ছাত্রদল, যুবদলের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ হয়। পরে সিন্ডিকেটের সভায় অনির্দিষ্টকালের জন্য একাডেমিক কার্যক্রম ও আবাসিক হল বন্ধ করা হয়।
এরমধ্যে ১৩ এপ্রিল নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে বন্ধ ক্যাম্পাসে প্রবেশ করে শিক্ষার্থীরা। দুই দফায় ১৮ ও ৩৭ শিক্ষার্থী বহিষ্কারের ঘটনায় আমরণ অনশনে বসেন শিক্ষার্থীরা। এরপরই উপাচার্যের পদত্যাগের দাবি উঠে। লাগাতার আন্দোলনে শেষ পর্যন্ত উপাচার্য ও উপ উপাচার্যকে সরিয়ে নেয়া হয়।