বিশ্ববিদ্যালেয়ের গণসংযোগ বিভাগের পরিচালক অধ্যাপক শ্রীপতি সিকদার বৃহস্পতিবার রাতেই সাংবাদিকদের এই তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, হাবিপ্রবির ওয়েবসাইটে চলতি শিক্ষাবর্ষে গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তির আসন সংখ্যা ১ হাজার ৫২৫ জন নিশ্চিত করা হয়েছে।
প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে প্রাথমিক যোগ্যতা হিসেবে উল্লেখ করেছে ২০১৯, ২০২০ ও ২০২১ সালের মাধ্যমিক এবং সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের ২০২২ বা ২০২৩ সালের উচ্চমাধ্যমিক ও সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের জিপিএ ৫.০ স্কেলে প্রতিটিতে ইউনিট-এ বিজ্ঞান শাখার জন্য ন্যুনতম ৩.৫০ সহ মোট ৮.০০ জিপিএ থাকতে হবে। ইউনিট-বি মানবিক শাখার জন্য ন্যুনতম ৩.০০ সহ মোট ৬.০০ জিপিএ থাকতে হবে। ইউনিট-সি বাণিজ্য শাখার জন্য ন্যুনতম ৩.০০ সহ মোট ৬.৫০ জিপিএ থাকতে হবে।
ও লেবেল এবং এ লেবেল শিক্ষার্থীদের জন্য ও লেবেল পরীক্ষায় কমপক্ষে ৩টি বিষয়ে বি গ্রেডসহ ৫টি বিষয়ে পাস এবং এ লেবেলে পরীক্ষায় কমপক্ষে ২টি বিষয়ে বি গ্রেডসহ ৩টি বিষয়ে পাস থাকতে হবে। জিএসটি গুচ্ছভুক্ত ২৪টি বিশ্ববিদ্যালয়ের সমন্বিত এ, বি এবং সি ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় মেধাক্রম অনুযায়ী ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের ন্যুনতম ৩৫ নম্বর এবং কোটায় ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের ন্যুনতম ৩০ নম্বর পেতে হবে।
বিশ্ববিদ্যালয়টিতে ৮টি অনুষদের ২৩টি ডিগ্রির জন্য চলতি শিক্ষাবর্ষের স্নাতক পর্যায়ে বিভিন্ন অনুষদে সর্বমোট ১ হাজার ৫২৫ জন শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ পাবে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, কৃষি অনুষদে ৩০০ জন, ফিশারিজ অনুষদে ৮০ জন, ভেটেরিনারি অ্যান্ড অ্যানিমেল সাইন্স অনুষদে ৮০ জন, কম্পিউটার সাইন্স ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদে ১৫০ জন, ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদে ২১০ জন, বিজ্ঞান অনুষদে ২৭০ জন, সোস্যাল সায়েন্স অ্যান্ড হিউম্যানিটিস অনুষদে ২৩৫ জন এবং বিজনেস স্টাডিজ অনুষদে ২০০ জন শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ পাবেন।
সেক্ষেত্রে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে ৫০ জন, ইলেক্ট্রনিক্স অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে ৫০ জন, ইলেক্ট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেক্ট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে ৫০ জন, ফুড অ্যান্ড প্রসেস ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে ৫০ জন, এগ্রিকালচারাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে ৫৫ জন, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে ৪০ জন, মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে ৪০ জন, আর্কিটেকচার বিভাগে ২৫ জন, রসায়ন বিভাগে ৬৫ জন, পদার্থবিদ্যা বিভাগে ৬৫ জন, গণিত বিভাগে ৭০ জন, পরিসংখ্যান বিভাগে ৭০ জন, ইংরেজি বিভাগে ৭০ জন, সমাজবিজ্ঞান বিভাগে ৬০ জন, অর্থনীতি বিভাগে ৭০ জন, ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ বিভাগে ৩৫ জন, একাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেম বিভাগে ৫০ জন, ম্যানেজমেন্ট বিভাগে ৫০ জন, মার্কেটিং বিভাগে ৫০ জন এবং ফাইন্যান্স বিভাগে ৫০ জন শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ পাবে।