সরকারপ্রধান বলেন, 'অনুদান, সুদমুক্ত ঋণ, রেয়াতি ঋণ ও বাণিজ্যিক ঋণ এই ৪টি প্যাকেজের আওতায় ২ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের সমপরিমাণ অর্থ দিতে চীন সম্মত হয়েছে। চীনের সাথে আমাদের ২১টি সমঝোতা স্মারক ও চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে।'
তিনি বলেন, 'রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে চীন আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক মহলে সমর্থন অব্যাহত রাখবে বলে আশ্বাস দিয়েছে। চীন সফরে প্রাপ্তি নেই যারা এমন বলে এটা হয়তো তারা না বুঝে বলেন। এগুলা যারা বলেন এটা তাদের মানসিক অসুস্থতা ছাড়া আর কিছু না। যারা ২৯ বছর ক্ষমতায় ছিল তারা দেশকে এগিয়ে নিতে পারেনি। আমাদের আমলে দেশ গ্র্যাজুয়েট হয়েছে।'
প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'ভারতের গণমাধ্যমে চীন সফর নিয়ে কি সংবাদ প্রকাশ হচ্ছে তা নিয়ে আমার মাথাব্যাথা নেই। কিন্তু যারা বলে ভারতের কাছেই দেশ বিক্রি করে দিয়েছি তারাই আবার এই ভারতের প্রচার করে সংবাদ নিয়ে কথা বলে। তারা আসলে দেশের উন্নয়ন সহ্য করতে পারে না। যদি কেউ কান থাকতে বধির হয় আর চোখ থাকতে অন্ধ হয় তাহলে আমার কিছু করার নেই।'
২০২৬ সালে এলডিসি উত্তরণের পর সম্ভাব্য চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় চীনের সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে বলে আশ্বাস পাওয়ার কথা জানিয়েছেন শেখ হাসিনা।