দক্ষিণ এশিয়ার বাণিজ্যিক কেন্দ্র হিসেবে বিগত দশক ধরেই বাংলাদেশ নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে চেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে বিনিয়োগ সম্ভাবনা দেশ হিসেবে ব্র্যান্ডিংয়ে জোর দিচ্ছে সরকার।
এই ধারাবাহিকতায় চারদিনের চীন সফরের দ্বিতীয় দিনে বেইজিংয়ের ওয়ার্ল্ড চায়না সামিট উইংয়ে বাংলাদেশ ও চীনের বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্ভাবনা সম্মেলনে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সম্মেলনে চীন ও বাংলাদেশি ব্যবসায়ী নেতারা তাদের নানা সম্ভাবনা ও প্রতিবন্ধকতার কথা তুলে ধরেন তিনি।
এরপরই প্রধানমন্ত্রী তার বক্তব্যে বাংলাদেশকে বিনিয়োগের সবচেয়ে আকর্ষণীয় স্থান হিসেবে তুলে ধরেন। এসময় তিনি বলেন, 'বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ করতে সরকার সম্ভাব্য সকল খাতে সংস্কার করে যাচ্ছে। আমাদের প্রধান লক্ষ্য স্মার্ট বাংলাদেশ গড়া, যেখানে চীনের সহযোগিতা জরুরি।'
বাংলাদেশের পুঁজিবাজারসহ আর্থিক খাতে চীনা বিনিয়োগকারীদের আহ্বান জানান সরকারপ্রধান। দু'দেশের ব্যবসায়ীদের অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে ব্যবসায়িক উদ্যোগ নেয়ার তাগিদ দেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য শেষে তার উপস্থিতিতে ১৬টি সমঝোতা স্মারক সাক্ষর হয় বেসরকারি খাতে। এর মধ্যে জ্বালানি, প্রযুক্তি ও আর্থিকখাতে বেশ কয়েকটি সমঝোতাও ছিল।





