শিল্পমন্ত্রী বলেন, 'দেশের অর্থনীতি সম্প্রসারণের ফলে বৈশ্বিক কোম্পানিগুলো এখানে বিনিয়োগে আগ্রহ প্রকাশ করছে। গত এক দশকে বাংলাদেশে গড়ে প্রায় ৭% অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হয়েছে। ১৭২ মিলিয়ন জনসংখ্যার এদেশে রয়েছে একটি বড় ভোক্তা বাজার ও বিশাল জনসম্পদ। চীন, জাপান, ভারত, কোরিয়ার মতো উন্নত ও বৃহৎ দেশগুলো বাংলাদেশে বড় আকারে বিনিয়োগ করছে।'
তিনি বলেন, 'দুই দিনের এ আন্তর্জাতিক বাণিজ্য সামিট শিল্প খাতের নেতৃবৃন্দ, নীতিনির্ধারক, ব্যবসায়ী ও বিনিয়োগকারীসহ ইস্পাত, সিমেন্ট এবং বিদ্যুৎ খাতের মূল স্টেকহোল্ডারদের একত্রিত করবে। তাছাড়া এটি এসব সেক্টরে সহযোগিতার নতুন দিগন্ত উন্মোচন, পারস্পরিক নেটওয়ার্ক সৃষ্টি এবং বাজারের প্রবণতা, সম্ভাব্য চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার একটি প্ল্যাটফর্ম তৈরি করবে।'
নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন বলেন, 'বাংলাদেশের অর্থনীতি সম্ভাবনা, গতিশীলতা এবং স্থিতিস্থাপকতার সাথে আবদ্ধ। আমরা এখন শিল্প ও বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য টেকসই সমাধান গ্রহণের মাধ্যমে একটি ভবিষ্যতমুখী পদ্ধতি গ্রহণ করেছি।'
নলেজ শেয়ারিং কোম্পানি 'বিগমিন্ট' দুই দিনব্যাপী এ সম্মেলনের আয়োজন করে।
বিগমিন্টের বাংলাদেশ পার্টনার দিলশাদ আহমেদের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন উদ্বোধক একুশে পদক বিজয়ী সুফি মোহাম্মদ মিজানুর রহমান, বাংলাদেশে নিযুক্ত নরওয়ের রাষ্ট্রদূত এসপেন রিক্টর-সভেনডসেন ও বিএসআরএমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আমের আলী হোসেন।