আজ সোমবার (১৫ এপ্রিল) বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ৭ কোটি ২০ লাখ ডলার, বিশেষায়িত একটি ব্যাংকের মাধ্যমে ৪ কোটি ৮৪ লাখ মার্কিন ডলার, বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ৭৫ কোটি ৩৯ লাখ ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ২৬ লাখ ৭১ হাজার মার্কিন ডলার বৈদেশিক মুদ্রা এসেছে।
তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩ সালের মার্চে দেশে রেমিট্যান্স এসেছিল ২০২ কোটি ডলার। সে হিসাবে গত বছরের মার্চের তুলনায় চলতি বছরের মার্চে রেমিট্যান্স কমে ১.২৩ শতাংশ। যদিও সংশ্লিষ্টরা বলছেন, অবৈধ চ্যানেলে বা হুন্ডির কারণে রেমিট্যান্স কমেছে।
এর আগে গত ফেব্রুয়ারিতে দেশে প্রবাসী আয় আসে ২ দশমিক ১৭ বিলিয়ন বা ২১৭ কোটি ডলার। এরপরের মাস অর্থাৎ মার্চে রেমিট্যান্স আসে ১৯৯ কোটি ৬৮ লাখ ডলার। সে হিসাবে ফেব্রুয়ারির তুলনায় মার্চে রেমিট্যান্স কমে ৭.৭১ শতাংশের বেশি।
দেশের ইতিহাসে ২০২০-২১ অর্থবছরে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স এসেছিল। ওই অর্থবছরে প্রবাসীরা ২ হাজার ৪৭৮ কোটি ডলারের সমপরিমাণ অর্থ দেশে পাঠান। গত ২০২২-২৩ অর্থবছরে রেমিট্যান্সের পরিমাণ ছিল ২ হাজার ১৬১ কোটি ডলার।