বৈঠকে পারস্পারিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। আইটিএফসি’র প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বলেন, 'বাংলাদেশের সাথে কৌশলগত অংশীদারিত্ব বাড়াতে আমরা আগ্রহী। তেলের সাথে সাথে এলএনজি আমদানিতেও আইটিএফসি অর্থায়ন করবে। প্রাথমিকভাবে ৫০০ মিলিয়ন ডলার হলেও পর্যায়ক্রমে তা বাড়তে পারে।'
প্রতিমন্ত্রী, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, 'বিদ্যমান সম্পর্ক বাড়াতে আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করবো। বাংলাদেশের অর্থনীতির আকার উত্তরোত্তর বড় হচ্ছে। বাংলাদেশে চলমান ও পরিকল্পনাধীন প্রকল্পে বিপুল বিনিয়োগের সুযোগ রয়েছে। তেল রিফাইনারি, তেল ও গ্যাস পরিবহনের পাইপলাইন, সাশ্রয়ী জ্বালানির বিদ্যুৎ, নবায়ণযোগ্য জ্বালানি ইত্যাদি বিষয়ে বিনিয়োগ ও অর্থায়নের জন্য খোলামেলা আলোচনা হয়।'
প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, 'আমরা সাশ্রয়ী মূল্যে নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ দিতে চাই। বিতরণ ও সঞ্চালন ব্যবস্থার আধুনিকীকরণেও আইটিএফসি সহযোগিতা করতে পারে।'
এ সময় অন্যান্যের মাঝে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সচিব মো. নূরুল আলম, পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান জনেন্দ্র নাথ সরকার ও আইটিএফসি’র মহাব্যবস্থাপক আবদিহামিদ আবু উপস্থিত ছিলেন।