দেশ-বিদেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে নির্মাতা ও দর্শক এসেছেন উৎসবে। সব প্রদর্শনী সবাই বিনামূল্যে উপভোগ করতে পারছেন। আসন সীমিত থাকায় আগে এলে সুযোগটি আগেই নিতে পারবেন, সেজন্য সবার ব্যস্ততা উৎসবকেন্দ্রে যাওয়ার।
৬ষ্ঠ দিনে দেখানো হয়েছে ৫ টি পূর্ণদৈর্ঘ্য সিনেমা। এরমধ্যে দর্শকের মনে জায়গা করেছে মাইটি আফরিন। ১ ঘণ্টা ৩২ মিনিটের সিনেমায় দেখানো হয়েছে, মূল চরিত্রে আফরিন নামের ১২ বছরের একটি এতিম মেয়ের জীবন সংগ্রাম।
বাংলাদেশের জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব এবং বন্যার কারণে উপকূল বা নদীর তীরবর্তী মানুষের বাস্তুহারা হওয়া ও শহরকেন্দ্রিক মানবেতর জীবনযাপনের চিত্র।
এক দর্শক বলেন, 'অভিনয় অনেক সুন্দর হয়েছে। সিনেমাটোগ্রাফিও সুন্দর। এ ধরনের সিনেমা বাংলাদেশে কম হচ্ছে, কিন্তু এ সিনেমাগুলো আরও বেশি বেশি হওয়া উচিত।'
চলচ্চিত্র নির্মাতা এবং কলাকুশলীদের মূলধারার বিশ্ব চলচ্চিত্রে পরিচয় করিয়ে দিতে পাশাপাশি বাংলাদেশের সুস্থ চলচ্চিত্র সংস্কৃতির প্রচারে ১৯৯২ সাল থেকে প্রতিবছর উৎসবটির আয়োজন করা হয়।