নিহতরা হলেন, কুয়েত প্রবাসী ইদ্রিস আলীর স্ত্রী রানী বেগম ও ছেলে ইমরান। মেয়ে রিলা খাতুন বগুড়া শহরে আত্মীয়ের বাসায় থাকায় প্রাণে বেঁচে যায়।
জানা যায়, আগামীকাল (বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর) রানী বেগমের মেয়ে ও ইমরানের বোনের বিয়ে হওয়ার কথা ছিল। তবে বিয়ের আগে এমন মর্মান্তিক ঘটনায় পুরো পরিস্থিতিই বদলে দিয়েছে।
পুলিশ জানায়, হত্যাকাণ্ডের রাতে একই বাড়িতে একজন প্রতিবেশী ছিলেন। ঘটনার পর থেকে নিহত ইমরানের মোটরসাইকেল ও প্রতিবেশী ঐ ব্যক্তিকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছেনা। স্থানীয়দের দাবি কুয়েত প্রবাসী বাবা মেয়ের বিয়ের জন্য সোনার গহনা ও নগদ টাকা পাঠিয়ে ছিলেন। সেসব লুট করতেই এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটতে পারে।
পুলিশ জানায়, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে মা-ছেলের রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়। হত্যার কারণ উদঘাটনে কাজ করছে পুলিশের বেশ কয়েকটি দল। পলাতক প্রতিবেশী কেও আটকের চেষ্টা চলছে বলে জানানো হয়।





