অভিযান শেষে মাসুম আলী বলেন, ‘বিআরটিএ কুমিল্লা অফিসে দালাল ছাড়া কোনো কাজ হয় না। সেবাগ্রহীতাদের কাছ থেকে অতিরিক্ত অর্থ আদায়েরও একাধিক অভিযোগ পেয়েছি। আমরা ছদ্মবেশে এসে এসব অভিযোগের প্রমাণ পেয়েছি।’
তবে দায়িত্ব পালনরত আনসার সদস্যদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগের কোনো প্রমাণ পাননি বলে জানান তিনি।
মাসুম আলী বলেন, ‘অফিসের কেউ বাহিরে কাজ করছে কি না বা কোনো কর্মকর্তা এসব অনিয়মে জড়িত কি না, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এরইমধ্যে কিছু রেকর্ডপত্র চাওয়া হয়েছে। সেগুলো পর্যালোচনা করে ব্যবস্থা নেয়া হবে।’
দুদক জানিয়েছে, অনিয়ম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে সারাদেশে এমন অভিযান চলমান থাকবে।
এদিকে এদিন গাড়ির ফিটনেস সনদ ও ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে দীর্ঘদিন ধরে ঘুষ ও দালাল চক্রের দৌরাত্ম্যের অভিযোগ রয়েছে। সেসব অভিযোগের ভিত্তিতে দেশের ৩৫টি বিআরটিএ কার্যালয়ে একযোগে অভিযান চালায় দুদক।