আজ (রোববার, ১৩ এপ্রিল) ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ জাকির হোসেন গালিবের আদালত দুদকের দেয়া চার্জশিট আমলে নিয়ে, আসামিরা পলাতক থাকায় তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী জানান, পূর্বাচলে রাজউকের আবাসিক প্রকল্পে, নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে শুধু একটি দরখাস্ত দিয়ে শেখ হাসিনার বেআইনি হস্তক্ষেপের মাধ্যমে প্লট বরাদ্দ নেন তারা। এই ঘটনায় শেখ হাসিনাসহ তার পরিবেরের পাঁচ জন ও রাজউকের ১২ জনকে আসামি করে তিনটি মামলা দায়ের করে দুদক। এই ঘটনায় আসামীরা আত্মসমর্পণ ও গ্রেপ্তার না হলে, তাদের অনুপস্থিতিতেই বিচার প্রক্রিয়া চলবে বলে জানান রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী।
রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক-শেখ হাসিনা-টিউলিপ রিজওয়ানা সিদ্দিক ছাড়াও এ মামলার অপর আসামিরা হলেন- জাতীয় গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো. সাইফুল ইসলাম সরকার, সিনিয়র সহকারী সচিব পুরবী গোলদার, অতিরিক্ত সচিব অলিউল্লাহ,সচিব কাজী ওয়াছি উদ্দিন, সচিব শহিদ উল্লা খন্দকার, রাজউকের সাবেক চেয়ারম্যানের পিএ মো. আনিছুর রহমান মিঞা, সাবেক সদস্য মোহাম্মদ খুরশীদ আলম, তন্ময় দাস, মোহাম্মদ নাসির উদ্দীন, মেজর (ইঞ্জি.) সামসুদ্দীন আহমদ চৌধুরী (অব.),সহকারী পরিচালক ফারিয়া সুলতানা,সহকারী পরিচালক মাজহারুল ইসলাম, উপ- পরিচালক নায়েব আলী শরীফ,পরিচালক শেখ শহিদুল ইসলাম, তদন্ত প্রাপ্তে আসামি সাবেক প্রধানমন্ত্রীর একান্ত সচিব-১ মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিন ও সাবেক গৃহায়ন ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদ।