ফার্মটির ম্যানেজার মফিজ উদ্দিন জানান, আগুন লাগার পরপরই ফায়ার সার্ভিসকে খবর দেওয়া হয়। খবর পেয়ে যশোর ফায়ার সার্ভিসের তিনটি ইউনিট এবং মনিরামপুর থেকে আরো দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। প্রায় দেড় ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়।
অগ্নিকাণ্ডে ফার্মটির একটি সম্পূর্ণ শেড পুড়ে ছাই হয়ে যায়। এতে প্রায় ৪৪ হাজার মুরগি আগুনে পুড়ে মারা গেছে। এছাড়া শেডের ভেতরে থাকা সব বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম এবং মুরগি প্রসেসিং-এর স্বয়ংক্রিয় মেশিনও সম্পূর্ণরূপে নষ্ট হয়ে গেছে। প্রাথমিকভাবে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ১০ থেকে ১৫ কোটি টাকা বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ফায়ার সার্ভিস এবং ফার্মটির কর্মচারীরা প্রাথমিকভাবে ধারণা করছেন, বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকেই এ অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হয়েছে। তবে এ ঘটনায় কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।