এর মাধ্যমে চট্টগ্রামের ১০ ট্রাক অস্ত্র চোরাচালানের দুই মামলা থেকেই খালাস পেলেন বাবর। এছাড়া আজকের রায়ে এনএসআইয়ের তৎকালীন ডিজি অবসরপ্রাপ্ত মেজর রেজ্জাকুল হায়দারসহ আরো ৮ আসামি খালাস পেয়েছেন।
তবে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা বহাল আছে উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়াসহ ৫ জন আসামি। শেষ দিনে এ মামলায় বাবরের পক্ষে শুনানিতে অংশ নেন তার আইনজীবী শিশির মনির।
তিনি বলেন, ‘আজকেই একটি অগ্রিম অর্ডার সই হয়েছে। আজকের মধ্যে তিনি কেরানীগঞ্জ কারাগার থেকে ছাড়া পেতে পারেন।’
আইনজীবী শিশির মনির বলেন, ‘উচ্চ আদালতের এ রায়ের পর লুৎফুজ্জামান বাবরের মুক্তি পেতে আর কোনো বাধা থাকলো না।’
তার বিরুদ্ধে আনা দুটি অভিযোগই আদালতে মিথ্যা প্রমাণিত হয়েছে বলেও জানান তিনি।
আইনজীবী বলেন, ‘৭৮ দিন রিমান্ডে বাবরকে রাজসাক্ষী করার প্রস্তাব করা হয়েছিলো। কিন্তু বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে জড়িয়ে তিনি মিথ্যা বক্তব্য দিতে রাজি হননি।’