আদালতে খালেদা জিয়ার পক্ষে শুনানিতে ছিলেন সিনিয়র অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন, ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন, ব্যারিস্টার নাসির উদ্দিন অসীম, ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, ব্যারিস্টার রাগীব রউফ চৌধুরী, এডভোকেট গাজী কামরুল ইসলাম সজল।
২০১৫ সালে মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের সংখ্যা নিয়ে মন্তব্য করায় তার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা হয়। এছাড়া রাজধানীর বিভিন্ন থানায় তার বিরুদ্ধে একাধিক নাশকতার মামলা দায়ের করা হয়। এসব মামলায় খালেদা জিয়া সবসময় জামিনে ছিলেন।
আদালতের রায়ের পর সিনিয়র অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন বলেন, 'বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে এইসব মামলা ছিল রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রণোদিত, ভিত্তিহীন, বানোয়াট, হয়রানিমূলক এবং বিগত আওয়ামী সরকারের অসৎ উদ্দেশ্য চরিতার্থ করার জন্য। একটি মামলা করা হয়েছে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগ এনে। এই ধরনের মামলা দায়ের করতে হলে উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের অনুমোদন নিতে হয়। মিথ্যা ও বানোয়াট এ মামলা দায়েরে আইন অনুসরণ না করে খালেদা জিয়াকে আসামি করে হয়রানি করা হয়েছে।'
৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে থাকা মামলাগুলো প্রত্যাহার ও বাতিল করা হচ্ছে।