আজ (বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর) দুপুরে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মোহাম্মদ আস সামছ জগলুল হোসেনের আদালত এ আদেশ দেন।
মো. জিল্লুল হাকিম, তার স্ত্রী সাইদা হাকিম ও ছেলে আশিক মাহমুদ মিতুলের নিষেধাজ্ঞার আবেদনকে দুদকের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ জিন্নাতুল ইসলাম বলেন, 'রেলপথ মন্ত্রণালয় ও সচিবালয় থেকে অনিয়ম ও দূর্নীতির মাধ্যমে সরকারি অর্থ আত্মসাৎ করে নিজ নাম ও পরিবারের সদস্যদের নামে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগটির অনুসন্ধান চলমান।'
নিজাম উদ্দিন হাজারী ও তার স্ত্রী নূরজাহান বেগমের নিষেধাজ্ঞার আবেদনকে দুদকের উপপরিচালক মো. নূরুল হুদা বলেন, ঘুষ গ্রহণ, কমিশন বানিজ্য ও চাঁদাবাজিসহ অনিয়ম ও দূর্নীতির মাধ্যমে সরকারি অর্থ আত্মসাৎ করে নিজ নাম ও পরিবারের সদস্যদের নামে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগটির অনুসন্ধান চলমান।
মো. হাবিবুর রহমান হাবিব ও তার ছেলে মুহাম্মদ আসিফ ইকবালকে দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞার আবেদনে দুদকের উপসহকারী পরিচালক কে এম আসাদুজ্জামান বলেন, 'ক্ষমতার অপব্যবহার করে কমিশন নিয়ে ঠিকাদারী ব্যবসা নিয়ন্ত্রণসহ বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে সরকারি অর্থ আত্মসাৎ করে নিজ নাম ও পরিবারের সদস্যদের নামে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগটির অনুসন্ধান চলমান।'
দেশের বর্তমান বাস্তবতায় অভিযুক্তদের দেশ ত্যাগের আশঙ্কা থেকে সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে তাঁদের বিদেশ গমন রহিতের করা একান্ত প্রয়োজন বলে জানায় দুদক। আবেদনটি আমলে নিয়ে এ আদেশ দেন আদালত।