দুদক সূত্রে জানা যায়, দুর্নীতি ও অনিয়মের মাধ্যমে সম্পদের পাহাড় গড়ে তোলার অভিযোগে গত ১ সেপ্টেম্বর সাবেক মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিমের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেয় দুদক।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকা প্রতীকে পিরোজপুর-১ আসন থেকে নির্বাচিত হয়েছিলেন অ্যাডভোকেট শ ম রেজাউল করিম। ২০১৮ সালেও একই আসন থেকে নির্বাচিত হন। তিনি মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ, সাবেক গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছেন। ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে বিভিন্ন দুর্নীতি ও অনৈতিক কার্যক্রমসহ অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে।
অন্যদিকে সিরাজগঞ্জ-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য জান্নাত আরা হেনরীর বিরুদ্ধে শত কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে গত ২০ আগস্ট অনুসন্ধান শুরু করে দুদক। ২০২০-২১ অর্থবছরে তিনি প্রায় ৩২ কোটি কালো টাকা সাদা করেছেন।
এছাড়াও গত ১৩ জুন দায়ের হওয়া মামলায় ১৫২ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ আনা হয়েছিল সাবেক কাস্টমস কমিশনার ওয়াহিদা রহমান চৌধুরীর বিরুদ্ধে। ওইদিনই ৬০ দিনের জন্য তার বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছিল। যার মেয়াদ শেষ হওয়ার পর পুনরায় নিষেধাজ্ঞার সময় বৃদ্ধি করে আদালত।