আজ (বৃহস্পতিবার, ৫ সেপ্টেম্বর) সকালে ভুক্তভোগীর বাবা রিকশাচালক মো. নুরুল ইসলাম বাদী হয়ে মামলার আবেদন করেন সিএমএম আদালতে। আদালতে ৫ জন স্বাক্ষীর জবানবন্দি শেষে ম্যাজিস্ট্রেট আরাফাতুর রাকিবের আদালত বনানী থানাকে এজাহার গ্রহণের নির্দেশ দেন।
এজাহার থেকে জানা যায়, গত ১৯ জুলাই মহাখালীর কলেরা হাসপাতালের সামনে দিয়ে রিকশা নিয়ে যাওয়ার সময় স্নাইপারের গুলিতে আহত হন রিকশাচালক মো. সোহাগ, প্রত্যক্ষদর্শীরা তাকে হাসপাতালে ভর্তি করান।
ভুক্তভোগীর বাবা রিকশাচালক মো. নুরুল ইসলাম বলেন, 'আমার ছেলের পাঁচ বছরের এক সন্তান আছে। গুলি খেয়ে হাসপাতালে পড়ে আছে। ছেলের সংসার এখন শেষ। আমি এর সুষ্ঠু বিচার চাই।'
মামলা পরিচালনাকারী জর্জ কোর্টের আইনজীবী রেজাউল হক বলেন, 'মেয়র আতিকুল ইসলামের নির্দেশে ছাত্রলীগ, যুবলীগের কর্মীরা মহাখালীতে আন্দোলন দমনে অবস্থান করছিলেন। তার নির্দেশ সেখানে প্রকাশ্য গুলি চালানো হয়। সেসময় হেলিকপ্টার থেকে স্নাইপারের গুলিতে আহত হয় রিকশাচালক।'
ভুক্তভোগী মো. সোহাগ বগুড়া কাহালু থানার সাগাটিয়া গ্রামের বাসিন্দা।