ফেনী সরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট, ফেনী কম্পিউটার ইনস্টিটিউট, আই.সি.এস.টি ও কম্প্যাক্ট পলিটেকনিকের অন্তত ৫ শতাধিক শিক্ষার্থী এসময় উপস্থিত ছিলেন।
বিক্ষোভের কারণে রেল ও সড়কপথে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। চট্টগ্রাম থেকে ছেড়ে আসা কর্ণফুলী এক্সপ্রেসের যাত্রীদের পড়তে হয় ভোগান্তিতে। আর শহরে চলাচলের বিকল্প রাস্তা না থাকায় সর্বসাধারণ পড়ে বিড়ম্বনায়। পরে বেলা ১ টার দিকে প্রশাসন ও শিক্ষকদের আশ্বাসে রাস্তা ছেড়ে দেয় আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা।
এসময় শিক্ষার্থীরা জানান, ক্রাফট ইনস্ট্রাক্টররা কারিগরি ব্যাকগ্রাউন্ডের না, ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের ল্যাবের সহকারী কর্মচারী। তারা মূলত অষ্টম শ্রেণি কিংবা এসএসসি পাস। তাদের ডিপ্লোমার শিক্ষক হওয়ার কোনো যোগ্যতাই নেই। তারা যদি ডিপ্লোমা ইনস্টিটিউটের শিক্ষক হন, তাহলে ডিপ্লোমা ছাত্ররা কতটুকু শিখবে? জুনিয়র ইনস্ট্রাক্টর শুধু ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং স্টুডেন্টদের জন্য।
ক্রাফট ইনস্ট্রাক্টরদের জুনিয়র ইনস্ট্রাক্টর হিসেবে প্রমোশন দেওয়ার সিদ্ধান্ত কারিগরি সেক্টর ধ্বংসের পাঁয়তারা বলে মন্তব্য করেন পলিটেকনিক শিক্ষার্থীরা।