এদের মধ্যে মো. আবুল বাসার ও আশিক ইলাহি নামে গুরুতর আহত ২ জনকে ভোলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ সময় তথ্য সংগ্রহ ও ভিডিও ধারণ করতে গিয়ে বিএনপির কর্মীদের বাধার মুখে পড়েছেন ৫ সাংবাদিক।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ ও নৌবাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে অবস্থান নিয়েছে। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।
আরও পড়ুন:
ভোলা সদর উপজেলা জামায়াতের আমির মো. কামাল হোসাইন অভিযোগ করে জানান, বিএনপির নেতাকর্মীরা মিছিল নিয়ে এসে অতর্কিত হামলা চালায়। এসময় জামায়াত সমর্থিত কর্মীদের তিনটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ভাঙচুর চালায় বলে অভিযোগ করেছেন তারা। এসময় গুরুতর আহত জামায়াতের কর্মী মো. আবুল বাসার ও আশিক ইলাহিকে ভোলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
তবে ভেলুমিয়া ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি ইউনুস খান কমান্ডার অভিযোগ অস্বীকার করে।
ভোলা সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি মো. মনিরুল ইসলাম জানান, বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। ঘটনাস্থলে বাড়তি পুলিশের পাশাপাশি নৌবাহিনী অবস্থান করছে। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত দুপক্ষের কেউই কোনো অভিযোগ দায়ের করেনি। অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেয়ার কথা জানান তিনি।




