নিহত শিপন বড়িকান্দি ইউনিয়নের নূরজাহানপুর গ্রামের আব্দুল মোন্নাফের ছেলে। এ ঘটনায় ইয়াসিন ও নূর আলম নামে আরও দুইজন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। তাদের অবস্থাও আশঙ্কাজনক।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে নুরজাহানপুর গ্রামের বাসিন্দা শিপনের সঙ্গে এলাকায় আধিপত্য বিস্তারসহ নানা বিষয় নিয়ে থোল্লাকান্দি গ্রামের রিফাতের বিরোধ চলছিল। শিপন ও রিফাত দুইজনই ডাকাতির সঙ্গে জড়িত। পূর্ববিরোধের জেরে গতকাল রাতে শিপন গণি শাহ মাজারের পাশে একটি হোটেলে খাবার খাওয়ার সময় তাকে লক্ষ্য করে গুলি চালায় রিফাত।
আরও পড়ুন:
এসময় শিপন ও হোটেলের এক কর্মচারীসহ তিনজন গুলিবিদ্ধ হন। পরে তাদেকে উদ্ধার করে প্রথমে নবীনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শিপনের মৃত্যু হয়।
নবীনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শাহীনুর ইসলাম জানান, ধারণা করা হচ্ছে ডাকাতির ভাগবাটোয়ারা নিয়ে এ ঘটনাটি ঘটেছে। গুলিবিদ্ধ বাকি দুইজনের অবস্থাও আশঙ্কাজনক। অভিযুক্ত রিফাতকে গ্রেপ্তারে পুলিশের অভিযান চলছে।





