এসময় উভয় টিমের সদস্যরা সিভিল সার্জন ডা. শেখ মো. কামাল হোসেন, কুষ্টিয়া ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালের আরএমও হোসেন ইমামসহ সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলেন। পরে দুদক টিমের সদস্যরা নিয়োগ পরীক্ষার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সিভিল সার্জন কার্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মোবাইল ফোন জব্দ করেন।
স্বাস্থ্য বিভাগের টিমে নেতৃত্ব দেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক প্রশাসন অধ্যাপক ডাক্তার খায়ের আহমেদ চৌধুরী। অন্যদিকে, দুদকের টিমের নেতৃত্বে ছিলেন সম্মানিত জেলা কার্যালয় কুষ্টিয়ার উপ-পরিচালক মইনুল আহসান রওশনী।
এসময় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডাক্তার খায়ের আহমেদ চৌধুরী জানান, তার নেতৃত্বে ৩ সদস্যের কমিটি হয়েছে। তিন কার্য দিবসের মধ্যে তারা তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করবেন।
আরও পড়ুন:
তিনি বলেন, ‘ঘটনার ব্যাপারে সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিও বিশ্লেষণ করা হয়েছে। পাশাপাশি আরএমও ডাক্তার হোসেন ইমামের সংশ্লিষ্টতাসহ সবকিছু খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এ মুহূর্তে বিস্তারিত কিছু জানাতে না পারলেও কিছু একটা যে ঘটেছে, সে গন্ধ পাওয়া যাচ্ছে।’
দুদকের উপপরিচালক মইনুল আহসান রওশানি বলেন, ‘নিয়োগ পরীক্ষার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট দু’জনের মোবাইল ফোন জব্দ করেছি। এছাড়াও বিভিন্ন নথিপত্র যাচাই-বাছাই করেছি।’





