নিহত রিপন মিয়া ভোলার লালমোহন উপজেলার মোস্তফা কবিরাজের ছেলে। তিনি পরিবারসহ শহরের দেওভোগ এলাকায় ভাড়া বাসায় থাকতেন।
নিহতের ছোট ভাই ইমাম হোসেন জানান, তার ভাই দীর্ঘদিন ধরে রাজমিস্ত্রি ঠিকাদার হিসেবে কাজ করছিলেন। বৃহস্পতিবার আইনজীবী সমিতির ভবনের পঞ্চম তলায় কাজের শুরুতেই তিনি মিনিক্রেন দিয়ে মালামাল তোলার পরীক্ষা করছিলেন। ক্রেন চালু করার সঙ্গে সঙ্গে ভবনে কম্পন শুরু হয়।
আরও পড়ুন:
এতে তিনি ভারসাম্য হারিয়ে নিচে পড়ে যান। পরে সহকর্মীরা দ্রুত তাকে উদ্ধার করে খানপুর ৩০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. তানজিলা হারুন বলেন, ‘হাসপাতালে আনার আগেই রিপন মিয়ার মৃত্যু হয়েছে। তার শরীরের একাধিক স্থানে গুরুতর ভাঙন ছিল।’
নারায়ণগঞ্জ জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট সরকার হুমায়ুন কবির বলেন, ‘দুপুরের নামাজের সময় খবর পাই ভবনের ওপর থেকে একজন নিচে পড়ে গেছে। নিচে গিয়ে দেখি ঠিকাদার রিপন মিয়া পড়ে আছেন। দ্রুত তাকে হাসপাতালে নেয়া হয়। তবে চিকিৎসক জানান তিনি মারা গেছেন।’





