এর আগে গুরুত্বপূর্ণ দুটি মহাসড়কে পুরোপুরি বন্ধ ছিল যান চলাচল। দুই পাশে আটকা পড়ে শতাধিক যান। অবরোধের খবর আগে থেকে না জানায় দুর্ভোগে পড়েন ঐ পথে চলাচল করা সাধারণ মানুষ ও যাত্রীরা। তবে জরুরি রোগীবাহী যান ছিল অবরোধের আওতামুক্ত।
পুলিশ জানিয়েছে, ক্ষতিপূরণ ও সুষ্ঠু বিচারের আশ্বাসের পর অবরোধ তুলে নেয় হেফাজতে ইসলামের নেতাকর্মীরা। এর আগে মঙ্গলবার (৭ অক্টোবর) চট্টগ্রামের রাউজানে বাসচাপায় নিহত হন ঐ হেফাজত নেতা। তাকে পরিকল্পিতভাবে হত্যার অভিযোগে বুধবার সকাল থেকে চট্টগ্রাম উত্তর জেলায় সকাল-সন্ধ্যা অবরোধের ঘোষণা দেয় হেফাজত ইসলাম। তারই অংশ হিসেবে সকাল থেকে নানা ধরণের ব্যারিকেড ও আগুন জ্বালিয়ে সড়ক বন্ধ করে দেয়।
নিহত সোহেল চৌধুরী হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় নেতা ও কচুখাইন আহমদিয়া আল ইসলামিয়া আল হিকমা মাদরাসার সাবেক পরিচালক। তার বাড়ি সন্দ্বীপ উপজেলায়।





