তাদের অভিযোগ অগ্রিম টিকেট কাটা থাকলেও টাকা ফেরত দেওয়া হচ্ছে না, এমনকি কোনো বিকল্প ব্যবস্থাও রাখা হয়নি। ফোন করলেও পরিবহন কর্মকর্তারা সাড়া দিচ্ছেন না। এতে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন যাত্রীরা। যদিও এ রুটে একতা ট্রান্সপোর্টের বাস স্বাভাবিকভাবে চলাচল করছে।
সম্প্রতি শ্রমিকরা বেতন বৃদ্ধির দাবিতে আন্দোলন শুরু করলে কয়েক দফায় বাস চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। সংকট নিরসনে গত ২৩ সেপ্টেম্বর ঢাকায় শ্রমিক ও মালিক পক্ষের বৈঠকে চালক, সুপারভাইজার ও সহকারীর বেতন বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত হয়।
আরও পড়ুন:
আলোচনা অনুযায়ী চালকের বেতন ট্রিপপ্রতি ১ হাজা ২৫০ থেকে বাড়িয়ে ১ হাজার ৭৫০, সুপারভাইজারের ৫০০ থেকে ৭৫০ এবং সহকারীর ৪০০ থেকে ৭০০ টাকা করার কথা ছিল শুক্রবার থেকে।
কিন্তু বাস্তবায়নের আগের রাতেই মালিকরা হঠাৎ করে বাস বন্ধ করে দেন। এ বিষয়ে মালিক বা শ্রমিকের পক্ষ থেকে সমাধানে উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে বলে জানান উত্তরবঙ্গ বাস মালিক সমিতির মহাসচিব নজরুল ইসলাম।




