নাঈমের চাচাতো ভাই সোহরাব হোসেন বলেন, ‘নকলা উপজেলার খন্দকার বাড়ি পারিবারিক গোরস্থানে কবরস্থ করা হবে তাকে। এরই মধ্যে দাফনের সব প্রস্তুতি শেষ হয়েছে। আশা করছি রাত ১০টায় তার নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।’
এর আগে, গত সোমবার (২২ সেপ্টেম্বর) গাজীপুর জেলার টঙ্গীর সাহারা মার্কেটের একটি রাসায়নিক গুদামে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে আগুন নেভাতে যায় টঙ্গী ফায়ার সার্ভিস ষ্টেশনের ওয়্যার হাউস ইন্সপেক্টর খন্দকার জান্নাতুল নাঈম ও তার দল।
আরও পড়ুন:
আগুন নেভানোর এক পর্যায়ে অপর দুই সহযোগীকে আগুনের হাত থেকে রক্ষা করতে গেলে রাসায়নিক বিস্ফোরণে মারাত্মকভাবে আহত হন তিনি। এ ঘটনায় তার শরীরের ৪২ শতাংশ দগ্ধ হয়। পরে তাকে জাতীয় বার্ন ইউনিটে ভর্তি করা হলে আজ সকাল ১০টায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
উল্লেখ্য, ২০১৬ সালের ২৪ আগস্ট নাঈম বাংলাদেশ ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সে যোগদান করেন। চাকরি জীবনে স্টেশন অফিসার হিসেবে মানিকগঞ্জ ও নারায়ণগঞ্জ ফায়ার স্টেশনের দায়িত্ব পালন করেন। পরবর্তীতে পদোন্নতি পেয়ে ওয়্যারহাউজ ইন্সপেক্টর হিসেবে চট্টগ্রাম ও সর্বশেষ টঙ্গী ফায়ার স্টেশনে কর্মরত ছিলেন তিনি।





