আজ (বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর) দুপুর ২টায় দুপুরে পানির তীব্র স্রোতে নদী তীরবর্তী অন্তত পাঁচটি ঘরও ভেঙে গেছে। পানিবন্দি হয়ে পড়েছে শতাধিক পরিবার।
স্থানীয়রা জানান, বৃহস্পতিবার দুপুর থেকে মহারশি ও সোমেশ্বরী নদীর পানি বাড়তে শুরু করে। এক পর্যায়ে মহারশি নদীর বাঁধ ভেঙে লোকালয়ে ও উপজেলা সদর বাজারে পানি প্রবেশ শুরু করে।
এসময় উপজেলার খৈলকুড়া বাজারে পানির তীব্র স্রোতে ভেসে অন্তত ১০টি কাঁচা ঘরবাড়ি চলে যায়।
আরও পড়ুন:
কৃষি বিভাগ জানিয়েছে, পাহাড়ি ঢলে ঝিনাইগাতী উপজেলার ১১৩ হেক্টর রোপা আমন আবাদ পানির নিচে নিমজ্জিত হয়েছে। যদি পানি বাড়তে থাকে তাহলে আরও বেশি আবাদ জমি পানিতে ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
এ বিষয়ে ঝিনাইগাতী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আশরাফুল আলম রাসেল বলেন, ‘এরইমধ্যে প্লাবিত এলাকা আমরা পরিদর্শন করেছি। বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলায় পর্যাপ্ত শুকনো খাবার প্রস্তুত আছে। এছাড়া পানিবন্দি আটকে পড়াদের উদ্ধারে রেসকিউ টিম প্রস্তুত রাখা হয়েছে।’





