সরেজমিনে দেখা যায়, নোয়াখালী পৌরসভার নয়টি ওয়ার্ড ও জেলার প্রধান সড়কের আশেপাশের এলাকা, হাসপাতাল সড়ক, মাইজদী বাজার, লক্ষীনারায়নপুর, ফকিরপুর, হাউজিং, কৃষ্ণরামপুর, হরিনারায়নপুর, উত্তর সোনাপুরসহ বেশিরভাগ সড়কেই পানি জমে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে।
ভুক্তভোগীরা অভিযোগ করেন, গতবছর ভয়াবহ বন্যায় নোয়াখালী জেলাশহর মাইজদীতে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হওয়ার পরেও প্রশাসনের উদ্যোগে দখলকৃত খাল পুনরুদ্ধার না করা, অপ্রতুল ড্রেনেজব্যবস্থা এবং সময়মতো খাল ও ড্রেন সংস্কারের অভাবে কয়েক ঘণ্টার বৃষ্টির পানিতে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হচ্ছে।
হরিনারায়নপুরের রাসেল নামে এক বাসিন্দা অভিযোগ করেন, গত সপ্তাহে পৌরসভার খালের কিছু অংশে ময়লা আবর্জনা তুলে তা খাল পাড়েই রেখে যাওয়ার পর ঝড়ো বৃষ্টিতে তা পুনরায় খালের পানিতে মিশে পানি প্রবাহে বাধা সৃষ্টি হয়েছে।
জলাবদ্ধতার বিষয়ে নোয়াখালী পৌর প্রশাসক জালাল উদ্দিনের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করলে তাকে পাওয়া যায়নি। মুঠোফোনেওে তার সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।
নোয়াখালী জেলা প্রশাসক খন্দকার ইসতিয়াক আহমেদ বলেন, ‘পৌর প্রশাসকসহ জলাবদ্ধতা নিরসনে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ একাধিকবার নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।’





