অভিযান পরিচালনা করেন, মেজর মেহেদী হাসান ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ তাজ উদ্দিন। এ সময় ইমরান অ্যান্ড ব্রাদার্স তেল মজুত রাখায় ৫০ হাজার টাকা ও সোহেল ট্রেডার্সকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
এসময় মজুত পাওয়া যায়, সয়াবিন তেল, ১ হাজার ৭৩১ লিটার, চিনি ৪ হাজার ৭৫০ কেজি, ছোলা ২ হাজার ৮৫০ কেজি। মেয়াদোত্তীর্ণ দ্রব্যসামগ্রী মরিচের গুঁড়ো ৩ কেজি, কোমল পানীয় ১ লিটারী ৬ কেইস।
এ ব্যাপারে সদর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা মো. তাজ উদ্দীন বলেন, ‘আমরা দেখছি রমজান এলে এই সময় আমাদের কিছু অসাধু ব্যবসায়ী রয়েছে তারা যেন সংযমতার পরিবর্তে আরও লোভী হয়ে পড়ে। যে নিত্যপণ্যগুলো আমাদের বেশি প্রয়োজন সেইগুলোর মজুতদারিসহ দাম বৃদ্ধিসহ নানা কারসাজি তারা করে থাকে তাই দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ রাখতে এই অভিযান চলমান থাকবে।’