দেশের শীর্ষস্থানীয় স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ ছাড়াও বেশ কয়েকজন দেশি-বিদেশি বিশেষজ্ঞ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। প্রধান অতিথি ছিলেন অধ্যাপক টি এ চৌধুরী, জাতীয় অধ্যাপক শায়লা খাতুন ও অধ্যাপক বায়েস ভূঁইয়া।
আয়োজনটির সায়েন্টিফিক পার্টনার ছিলো ইউনিহেলথ্ ফার্মা এবং ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালস্ লিমিটেড।
স্ত্রীরোগ ও প্রসূতিবিদ্যা বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দেশে প্রসবসেবা ব্যবস্থাপনা ঠিকভাবে হচ্ছে না। অস্ত্রোপচারজনিত ফিস্টুলা উদ্বেগজনকভাবে বেড়ে গেছে। ৫০ শতাংশ ফিস্টুলার কারণ অদক্ষ হাতে অস্ত্রোপচার। পরিস্থিতি পাল্টাতে পেশাজীবীদের দক্ষতার পাশাপাশি নৈতিকতার ওপর জোর দেওয়ার আহ্বান জানান তারা।
অধ্যাপক টি এ চৌধুরী বলেন, 'প্রসবকালে ভুল ব্যবস্থাপনা হচ্ছে। শ্রোণী গঠন সংক্রান্ত ধারণা স্পষ্ট না থাকার কারণে অস্ত্রোপচারে সময় ভুল হচ্ছে। যদি জ্ঞান ও দক্ষতা না থাকে, তাহলে অস্ত্রোপচার করা উচিত নয়। চিকিৎসা নৈতিকতায় স্পষ্ট বলা আছে, রোগীর কোনো ক্ষতি কোরো না।'
বক্তব্যে অধ্যাপক বায়েস ভূঁইয়া বলেন, 'ফিমেল পেলভিক মেডিসিন অ্যান্ড রিকনস্ট্রাকটিভ সার্জারি বৈশ্বিকভাবে স্বীকৃত স্ত্রীরোগ ও প্রসূতিবিদ্যার বিশেষায়িত উপশাখা।'
অনুষ্ঠানে কীভাবে ক্ষতিগ্রস্ত শ্রেণির চিকিৎসা হয় তার ব্যাখ্যা করেন জাতীয় অধ্যাপক শায়লা খাতুন।