
বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের অভাবে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে সেবাপ্রার্থীদের দুর্ভোগ
জনবল সংকটে ব্যাহত হচ্ছে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালের সেবার মান। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক না থাকায় সেবা প্রত্যাশীরা সঠিক চিকিৎসা পাচ্ছেন না। প্যাথলজি সেবা, গুরুত্বপূর্ণ অপারেশন বন্ধ থাকার পাশাপাশি পর্যাপ্ত ওষুধ পাচ্ছেন না রোগীরা। তবে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের দাবি, সীমিত জনবল দিয়ে রোগীদের সর্বোচ্চ সেবা দেওয়ার চেষ্টা চলছে।

যন্ত্রপাতি থাকলেও ভোলার হাসপাতালে মিলছে না কাঙ্ক্ষিত চিকিৎসা
ভোলার জেনারেল হাসপাতালে মিলছে না কাঙ্ক্ষিত চিকিৎসা সেবা। আধুনিক যন্ত্রপাতি থাকলেও রোগীদের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করাতে হচ্ছে বেসরকারি ক্লিনিকে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বলছে, প্রয়োজনীয় জনবল না থাকায় সেবা দিতে পারছে না তারা।

৬ বছরেও শেষ হয়নি হাইমচর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কাজ, বাড়ছে দুর্ভোগ
একাধিকবার মেয়াদ বাড়িয়েও ৬ বছরেও শেষ হয়নি ৫০ শয্যার হাইমচর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের নির্মাণ কাজ, জরাজীর্ণ টিনশেডে ব্যাহত চিকিৎসা সেবা। বাড়ছে রোগীদের দুর্ভোগ।

'বিএনপি ক্ষমতায় আসলে প্রতিটি জেলায় স্পেশালাইজড হাসপাতাল তৈরি করা হবে'
বিএনপির আইন বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল বলছেন, আগামীতে বিএনপি ক্ষমতায় আসলে প্রতিটি জেলায় স্পেশালাইজড হাসপাতাল তৈরি করা হবে। তিনি বলেন, 'স্বাস্থ্যসেবা জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়ায় লক্ষ্যে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশনায় প্রান্তিক পর্যায়ে জনগণের মাঝে বিনামূল্যে বিশেষজ্ঞ ডাক্তার দিয়ে চক্ষুসহ বিভিন্ন চিকিৎসা সেবা দেয়া হচ্ছে।'

টাঙ্গাইলে যমুনার চরে তিন শতাধিক রোগীকে ফ্রি চিকিৎসা সেবা
যমুনার চরাঞ্চলের টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর উপজেলার অর্জুনা গ্রামের ৭০ বছরের বৃদ্ধ বছির খা দীর্ঘদিন যাবৎ পায়ুপথের ব্যথায় ভুগছিলেন। চরাঞ্চল থেকে ভূঞাপুর শহরের আসতে তার জন্য কষ্টসাধ্য ছিল। তবে আজ (মঙ্গলবার, ২৮ জানুয়ারি) বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা ও মেডিসিন পেয়ে তিনি খুব খুশি।

জনবল-যন্ত্রপাতির সংকট, অবকাঠামোগত জটিলতায় ধুকছে ফেনী জেনারেল হাসপাতাল
জনবল ও যন্ত্রপাতির সংকট, অবকাঠামোগত জটিলতায় ধুকছে ফেনীর ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল। পর্যাপ্ত সংখ্যক চিকিৎসক না থাকায় প্রতিদিন বাড়ছে রোগীর চাপ। এতে ব্যাহত হচ্ছে চিকিৎসা সেবা।

দুস্থ-অসহায় রোগীদের পাশে গরীব চিকিৎসা সেবাকেন্দ্র
অনেকটা নিভৃতেই দুস্থ ও অসহায় রোগীদের চিকিৎসা করিয়ে আসছে গরীব চিকিৎসা সেবা নামে একটি সংগঠন। নীলফামারীর সৈয়দপুরের এই সংগঠনটি প্রায় নয় বছর ধরে হাজারের কাছাকাছি রোগীকে দিয়েছে ডাক্তার দেখানো থেকে শুরু করে ওষুধ কিনে দেয়ার মতো সেবা। অস্থায়ীভাবে সেবা দেয়া হয়েছে পাঁচ হাজারের বেশি রোগীকে। আর এর পেছনে এখন পর্যন্ত খরচ হয়েছে প্রায় কোটি টাকা।

নড়াইল সদর হাসপাতালে ১১৫ পদের বিপরীতে চিকিৎসক মাত্র ৬১ জন!
নড়াইল সদর হাসপাতালে ১১৫টি পদের বিপরীতে চিকিৎসক আছেন মাত্র ৬১ জন। শূন্য ৮৭টি পদ। ফলে ব্যাহত হচ্ছে চিকিৎসা সেবা। হাসপাতালে এসে চিকিৎসা না পেয়ে বেশিরভাগ সময় রোগীকে যেতে হচ্ছে রাজধানীতে। এতে দুর্ভোগে পড়ছেন রোগী ও স্বজনরা। একই অবস্থা জেলার প্রতিটি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের।

অব্যবস্থাপনা ও সমন্বয়হীনতায় ধুঁকছে কলাপাড়া হাসপাতালের চিকিৎসাসেবা
সরকারি নানা উদ্যোগ থাকলেও নানা অব্যবস্থাপনা ও সমন্বয়হীনতায় কলাপাড়া ৫০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালে চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন লাখো মানুষ। দুই যুগেরও অধিক সময় ধরে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সেবা নিশ্চিত না হওয়ায় নানা সমস্যায় পড়তে হচ্ছে চিকিৎসকদের। চিকিৎসা সেবা নির্বিঘ্ন করতে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়ার দাবি স্থানীয়দের।

বন্যার পর নয়গুণ রোগী, সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছে চিকিৎসক
বন্যার পানি কমে যাওয়ার পর ফেনীতে বাড়ছে পানিবাহিত রোগের প্রাদুর্ভাব। ২৫০ শয্যার ফেনী জেনারেল হাসপাতালের ডায়রিয়া ওয়ার্ডগুলোতে আগের তুলনায় রোগীর ভিড় বেড়েছে নয়গুণ। এছাড়া অন্যান্য ওয়ার্ডেও বেড়েছে রোগীর চাপ। এতে সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছেন চিকিৎসক থেকে নার্সরাও। রোগীরা তুলছেন কাঙ্ক্ষিত সেবা না পাওয়ার অভিযোগ।

বন্যাদুর্গতদের জন্য ফেনীতে বিমান বাহিনীর মেডিক্যাল ক্যাম্প
ফেনীতে বন্যার পানি কমতে শুরু করলেও বেড়েছে চর্ম ,ডায়রিয়া, নিউমোনিয়াসহ পানিবাহিত বিভিন্ন রোগ। পর্যাপ্ত ত্রাণ পেলেও পুর্নবাসনের অভাবে খোলা আকাশের নিচে দিন পার করছে বানভাসি মানুষ। দুর্গতদের চিকিৎসা সেবাসহ সবধরনের সহায়তা দেয়ার কথা জানিয়েছে বিমানবাহিনী প্রধান।

হাসপাতালে সবচেয়ে বেশি রোগীর চাপ বহির্বিভাগে, অথচ সেখানেই যত সংকট
দেশের জনসংখ্যার বড় একটি অংশই চিকিৎসা নেন হাসপাতালের বহির্বিভাগে। তবে ডাক্তারদের দেরির কারণে ভোগান্তি বাড়ে রোগীর। আবার লোকবল কম থাকায় অনেক সময়ই প্রয়োজনের তুলনায় কম সময় পান রোগীরা। রোগীর চাপে ডাক্তারদের আন্তরিকতার যায় কমে। অন্যদিকে দেশে রেফারেল পদ্ধতি না থাকায় বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই রোগী ভুল করে অন্য রোগের বিশেষজ্ঞের কাছে চলে যান। তবে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, অনুপস্থিতি ও জনবল ঘাটতি কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা করছেন তারা।