মির্জা ফখরুল জানান, জানাজা পড়াবেন জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের খতিব মুফতি মুহাম্মদ আবদুল মালেক। এছাড়া পুরো আয়োজনের সঞ্চালনায় থাকবেন বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান। জানাজা শেষে ‘জিয়া উদ্যানে’ জিয়াউর রহমানের সমাধির পাশে তাকে শায়িত করা হবে।
এর আগে, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজা-দাফন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করাসহ বিভিন্ন বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে বৈঠক করেন দলটির শীর্ষ নেতারা। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সভাপতিত্বে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
সেখানে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ছাড়াও দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খানসহ আরও অনেকে অংশ নেন। বৈঠকের জন্য এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে সরাসরি গুলশানের অফিসে আসেন তারেক রহমান।
আজ ভোর ৬টায় রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮০ বছর। খালেদা জিয়ার মৃত্যু সংবাদ আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণার পরপরই দলীয় পতাকা অর্ধনমিত এবং কালো পতাকা উত্তোলন করা হয়। চেয়ারপারসনের কার্যালয়ের সামনে ভিড় করেন দলের নেতাকর্মীরা।





