তিনি বলেন, ‘২০২৪ সালের ৫ আগস্ট তারেক রহমানের নেতৃত্বে আমরা ফ্যাসিস্ট বিদায় করেছি। তারেক রহমানের নেতৃত্বে কঠিন পথ পাড়ি দিয়েছি। তারেক রহমানের নেতৃত্বে ২০২৬ সালে আমরা জয়ী হবো।’
ফখরুল বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষের পক্ষ থেকে তাকে (তারেক রহমান) স্বাগত জানাচ্ছি। দীর্ঘ ১৭ বছর ফ্যাসিস্ট অত্যাচার ও নির্যাতনের বিরুদ্ধে তারেক রহমান দূর থেকে আমাদের নেতৃত্ব দিয়েছেন। আমাদে গণতন্ত্রের লড়াইকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে গেছেন। দীর্ঘ নিপীড়ন ও নির্বাসিত জীবন শেষে আমাদের মাঝে ফিরে এসেছেন তারেক রহমান। এ গণতন্ত্র উত্তরণে সবচেয়ে কঠিন পথ আমরা পাড়ি দিয়েছি তার নেতৃত্বে। এটা আমাদের জন্য অত্যন্ত আনন্দের।’
এর আগে, লাখো নেতাকর্মীর প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে, জনস্রোত ঠেলে রাজধানীর পূর্বাচলের ৩৬ জুলাই এক্সপ্রেসওয়েতে (৩০০ ফিট) নির্মিত মঞ্চে পৌঁছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসন জীবনের ইতি টেনে বৃহস্পতিবার দেশের মাটিতে পা রাখার পর দুপুর ৩টা ৫০ মিনিটে তিনি মঞ্চে গিয়ে পৌঁছান। এসময় স্লোগানে স্লোগানে প্রকম্পিত হয়ে ওঠে পুরো এলাকা, নেতাকর্মীদের উচ্ছ্বাসে তৈরি হয় এক আবেগঘন মুহূর্ত।
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে লাল-সবুজ রঙের একটি বাসে করে সংবর্ধনাস্থলের উদ্দেশে রওনা দেন তিনি। তার সঙ্গে বাসে ছিলেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। বিমানবন্দর থেকে পূর্বাচল পর্যন্ত রাস্তার দুই ধারে হাজার হাজার নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষ তাকে স্বাগত জানাতে সমবেত হন।





