পরদিন শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) রাতে র্যাফেল ড্র, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও নির্ধারিত ব্যান্ড- সংগীত শিল্পী জেমসের পরিবেশনার মধ্যে দিয়ে শেষ হবে বর্ণাঢ্য এ আয়োজন।
ব্রিটিশ ভারতে সরকারি উদ্যোগে হাতে গোনা যে কয়টি বিদ্যালয় স্থাপন করা হয়েছে তার একটি ফরিদপুর জিলাস্কুল। আজ থেকে ১৮৫ বছর আগে ১৮৪০ সালে যাত্রা শুরু করে এ বিদ্যালয়টি। শুরু থেকেই এ অঞ্চলের শিক্ষা, সংস্কৃতি, কৃষ্টি, আন্দোলন ও সংগ্রামে এ স্কুলটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে।
আরও পড়ুন:
এ অনুষ্ঠানকে সার্থক করতে গঠন করা হয়েছে গৌরবময় ১৮৫ বর্ষ উদযাপন ও পুনর্মিলনী উদযাপন কমিটি। ২১ সদস্য বিশিষ্ট এ উদযাপন কমিটির আহ্বায়ক ফরিদপুরের বিশিষ্ট চিকিৎসক মোস্তাফিজুর রহমান শামীম ও সদস্য সচিব বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ওয়াহিদ মিয়া কুটি।
দুই দিনের অনুষ্ঠানসূচি
বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর)
সকাল ৮াট উপস্থিতি ও শুভেচ্ছা বিনিময়, সকাল ৯টা উদ্বোধনী অনুষ্ঠান, সকাল ১০টা বর্ণিল আনন্দ র্যালি, বেলা ১১টা স্কুল উন্নয়ন ও পরিকল্পনা বিষয়ক আলোচনা, সাড়ে ১১টা স্মৃতিচারণ ও বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান, ১টা মধ্যাহ্ন বিরতি, বিকেল ৩টা স্মৃতিচারণ ও বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান।
সন্ধ্যা সাড়ে ৫টা আতশবাশি উৎসব, সন্ধ্যা ৬টা স্কুলের ইতিহাস ও ঐতিহ্য নিয়ে তথ্যচিত্র প্রদর্শন এবং সাড়ে ৬টা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
দ্বিতীয় দিন শুক্রবার
সকাল ৮টা মিনি ম্যারাথন, সকাল ৯টা স্কুলের বর্তমান শিক্ষার্থীদের মধ্যে চিত্রাঙ্কন ও বিতর্ক প্রতিযোগিতা, সকাল ১০টা পিঠা উৎসব ও সংগীতানুষ্ঠান, বেলা ১১টা স্মৃতিচারণ ও বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান, বিকেল ৩টা স্মৃতিচারণ অনুষ্ঠান, সন্ধ্যা সাড়ে ৫টা স্মৃতিচারণমূলক অনুষ্ঠান, ৬টা সংক্ষিপ্ত আলোচনা অনুষ্ঠান, সাড়ে ৬টা র্যাফেল ড্র, রাত সাড়ে ৭টা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা।





