কয়েক দিন ধরেই এ জেলায় সকাল-সন্ধ্যায় তাপমাত্রার তারতম্য বেশি অনুভূত হচ্ছে। মেঘলা আকাশ, ঘন কুয়াশা ও হিমেল বাতাসে জেলায় শীতের তীব্রতা বেড়েছে।
দিনভর রোদের অভাবে জনজীবনে নেমে এসেছে স্থবিরতা। সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়েছেন ছিন্নমূল মানুষ। খেটে খাওয়া শ্রমজীবী ও নিন্ম আয়ের মানুষেরও ভোগান্তির শেষ নেই।
জেলা আঞ্চলিক আবহাওয়া অফিস জানায়, গত দুই দিন ধরে জেলার তাপমাত্রা ধারাবাহিকভাবে কমছে। আকাশ মেঘলা থাকায় সূর্যের দেখা না মেলায় দিন ও রাতের তাপমাত্রার ব্যবধান কমে গেছে। এতে শীতের অনুভূতি আরও বেড়েছে।
আরও পড়ুন:
এদিকে শীত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বিপাকে পড়েছেন খেটে খাওয়া মানুষজন। এছাড়া হাসপাতালে শীতজনিত রোগীর সংখ্যাও বাড়ছে।
চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানায়, গত সপ্তাহের তুলনায় শিশুদের ডায়রিয়া, সর্দি-কাশি, নিউমোনিয়া ও শ্বাসকষ্টের রোগী বেড়েছে। বিশেষ করে, রোটা ভাইরাসজনিত ডায়রিয়া আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে।





