আজ (রোববার, ২১ ডিসেম্বর) রাত ৯ টার দিকে তিনি হাসপাতালে এসে বেলালের সঙ্গে কথা বলেন। এসময় বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব ও জেলা বিএনপির আহবায়ক শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি উপস্থিত ছিলেন। পরে তারা সদর উপজেলার ভবানীগঞ্জ ইউনিয়নের চরমনসা গ্রামে বেলালের বাড়ি পরিদর্শনে যান। সেখানে তিনি সংক্ষিপ্ত সভায় বক্তব্য রাখেন।
হাসপাতালে বেলাল কেন্দ্রীয় নেতাদের দেখে কান্নায় ভেঙে পড়েন। পরে বিএনপি নেতা রিজভী ও এ্যানি ঘটনার বিষয়ে বেলালের কাছে জানতে চান। বেলাল ঘটনার বিস্তারিত তুলে ধরেন তাদের কাছে। এসময় চিকিৎসার ও ঘর নির্মাণের সম্পূর্ণ ব্যবস্থার আশ্বাস দেন এ্যানি চৌধুরী।
এদিকে কে বা কারা বেলালের বসতঘরে আগুন লাগিয়েছে তা এখনো কেউ বলতে পারেনি। পুলিশ বলছে, দুর্বৃত্তায়ন ও মব বা তালা মেরে আগুন লাগানোর প্রমাণ পায়নি পরিবার।
ঘটনার দুইদিন পার হয়ে গেলেও মামলা হয়নি। ৯০ শতাংশ শরীর পুড়ে গিয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজের আইসিইউতে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছে বেলালের বড় মেয়ে সালমা আক্তার স্মৃতি (১৭)।
প্রসঙ্গত, শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) গভীর রাতে সদর উপজেলার ভবানীগঞ্জ ইউনিয়ন বিএনপির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক বেলালের ঘরে দুর্বৃত্তদের আগুনে তার মেয়ে আয়েশা আক্তার (৮) মারা যায়। এছাড়া বেলালসহ তার দুই মেয়ে স্মৃতি ও সামিয়া আক্তার বিথি (১৪) দগ্ধ হয়।





