আকরাম আলী বলেন, ‘হুজুররা দুর্বল না। হুজুররা নবীর চরিত্রে চরিত্রবান। তাই তারা অসভ্যপনা করে নিজের শক্তি দেখাতে চায় না। কিন্তু মনে রাখবা এবার কেউ ভোটের কাছে আসলে হাতের কব্জি কেটে দেয়া হবে। ভোটের কাছে কেউ অনিয়ম করতে আসতে পারবে না।’
তিনি বলেন, ‘আপনারা একবার ইসলামকে বিজয়ী করে দেখেন আল্লাহ ও আল্লাহর রসুল যা বলছে বাস্তবে ওলামায়ে কেরাম তাই করে কি না। নাকি তার বিপরীত করে। এটা পরীক্ষা করার দরকার আছে আপনাদের। আপনারা ভয় পাবেন নাকি এবার ভোট দিতে? আপনাদের কিন্তু ভয় দেখানো হবে। এ কথা আমাদের কানে আসতেছে।’
আরও পড়ুন:
প্রতিপক্ষ প্রার্থীর নেতাদের ইঙ্গিত করে শাহ্ আকরাম আলী বলেন, ‘তারা ভাবছে হুজুর যদি দাঁড়ায় ভোট দেবে মানুষ, ভোট ঠেকাবে কীভাবে। এ কথা কিন্তু শুরু হয়ে গেছে। তারা হুজুরদের দুর্বল মনে করছে। আর তাদেরকে তারা সবল মনে করছে। তারা বিভিন্ন প্রোগ্রামে বলছে কীভাবে আমাদের মানুষ ভোট দেয়, তা দেখে নেবে। আমরাও বললাম- তোমরা কীভাবে ভোট নাও আমরাও দেখে নেব।’
তিনি বলেন, ‘আমরা প্রত্যেকেই ইসলামের সৈনিক। দল বেদলসহ আমরা সবাই ইসলামের সৈনিক। আমরা মুসলমান, আমরা মুসলমান হয়ে কবরে যেতে চাই। এতদিন পারি নাই এবার সুযোগ আসছে। এ সুযোগের সদ্ব্যবহার আমরা করবো, ইনশাআল্লাহ।’
ফরিদপুর-২ আসনের ইসলামী সমমনা আট দলীয় লিয়াজোঁ কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক মাওলানা আবুল ফজল মুরাদের সভাপতিত্বে ও মো. এজাজুল হকের পরিচালনায় জনসভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন ফরিদপুর-২ আসনের মনোনীত প্রার্থী অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন বকুল মিয়া, জামায়াত ইসলামির মনোনীত প্রার্থী মাওলানা সোহরাব হোসেন, ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশের মনোনীত প্রার্থী মাওলানা শাহ্ মো. জামাল উদ্দিন।





