জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলার রায় ঘোষণা করা হচ্ছে আজ। রায় ঘোষণার আগে সকাল ১০টা ১২ মিনিটে ট্রাইব্যুনাল গেটে আসেন স্নিগ্ধ। এ সময় সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের জনগণ এরইমধ্যে ৫ আগস্টই তাদের রায় দিয়ে দিয়েছে। এখন শুধু আনুষ্ঠানিকভাবে কোর্ট থেকে এই রায়টা প্রকাশ হওয়ার কথা।’
রায়ে শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ প্রত্যাশা করেন জানিয়ে মীর স্নিগ্ধ বলেন, ‘অবশ্যই মৃত্যুদণ্ড আমরা আশা করছি এবং শেখ হাসিনা যেই অন্যায় করেছেন, সেই অন্যায়ের ফলে তাকে শুধু একবার না, হাজারবার মৃত্যুদণ্ড দিলেও সেটি কম হয়ে যাবে।’
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ও এর আশপাশের এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। ট্রাইব্যুনালের সামনের পুলিশ, র্যাব, বিজিবি ও সেনাবাহিনীর সদস্য মোতায়েন রয়েছে। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১–এর এজলাস থেকে রায় ঘোষণার কার্যক্রম সরাসরি সম্প্রচার করা হবে।
বিচারপতি গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এই মামলার রায় ঘোষণা করবেন। এই ট্রাইব্যুনালের অপর দুই সদস্য হলেন বিচারপতি মো. শফিউল আলম মাহমুদ ও বিচারক মো. মোহিতুল হক এনাম চৌধুরী।
এই মামলার শুনানিতে প্রসিকিউশন (রাষ্ট্রপক্ষ) একাধিকবার বলেছে—শেখ হাসিনা ছিলেন জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী সব ধরনের অপরাধের মাস্টারমাইন্ড (পরিকল্পনাকারী), হুকুমদাতা ও সুপিরিয়র কমান্ডার (সর্বোচ্চ নির্দেশদাতা)।
এই মামলার প্রধান আসামি ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তার সঙ্গে অন্য দুই আসামি হলেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান ও পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন। তিন আসামির মধ্যে শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খান পলাতক এবং তারা বর্তমানে ভারতে অবস্থান করছেন।
আরও পড়ুন:
জুলাই আন্দোলনে শহীদ মীর মাহফুজুর রহমান মুগ্ধর ভাই মীর মাহবুবুর রহমান স্নিগ্ধ বলেছেন, ‘শেখ হাসিনা যে অন্যায় করেছেন, তাতে হাজার বার মৃত্যুদণ্ড দিলেও সেটি কম হয়ে যাবে।’ আজ সোমবার সকালে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের সামনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন তিনি।
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলার রায় ঘোষণা করা হচ্ছে আজ সোমবার। রায় ঘোষণার আগে সকাল ১০টা ১২ মিনিটে ট্রাইব্যুনাল গেটে আসেন স্নিগ্ধ। এ সময় সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের জনগণ ইতিমধ্যে ৫ আগস্টই তাদের রায় দিয়ে দিয়েছে। এখন শুধু আনুষ্ঠানিকভাবে কোর্ট থেকে এই রায়টা প্রকাশ হওয়ার কথা।’
রায়ে শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ প্রত্যাশা করেন জানিয়ে মীর স্নিগ্ধ বলেন, ‘অবশ্যই মৃত্যুদণ্ড আমরা আশা করছি এবং শেখ হাসিনা যেই অন্যায় করেছেন, সেই অন্যায়ের ফলে তাকে শুধু একবার না, হাজারবার মৃত্যুদণ্ড দিলেও সেটি কম হয়ে যাবে।’
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ও এর আশপাশের এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। ট্রাইব্যুনালের সামনের পুলিশ, র্যাব, বিজিবি ও সেনাবাহিনীর সদস্য মোতায়েন রয়েছে। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১–এর এজলাস থেকে রায় ঘোষণার কার্যক্রম সরাসরি সম্প্রচার করা হবে।
বিচারপতি গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এই মামলার রায় ঘোষণা করবেন। এই ট্রাইব্যুনালের অপর দুই সদস্য হলেন বিচারপতি মো. শফিউল আলম মাহমুদ ও বিচারক মো. মোহিতুল হক এনাম চৌধুরী।
এই মামলার শুনানিতে প্রসিকিউশন (রাষ্ট্রপক্ষ) একাধিকবার বলেছে—শেখ হাসিনা ছিলেন জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী সব ধরনের অপরাধের মাস্টারমাইন্ড (পরিকল্পনাকারী), হুকুমদাতা ও সুপিরিয়র কমান্ডার (সর্বোচ্চ নির্দেশদাতা)।
এই মামলার প্রধান আসামি—ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তার সঙ্গে অন্য দুই আসামি হলেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান ও পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন। তিন আসামির মধ্যে শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খান পলাতক এবং তাঁরা বর্তমানে ভারতে অবস্থান করছেন।





