এর আগে, গাজায় ভারি যন্ত্রাংশ ও উদ্ধার সরঞ্জাম প্রবেশে বিধিনিষেধ জারি করে ইসরাইল। সে নিষেধাজ্ঞা শিথিল না করলেও আপাতত মিশরের প্রতিনিধি ও রেডক্রসকে উপত্যকায় মরদেহ উদ্ধার অভিযানের অংশ নেয়ার অনুমতি দিয়েছে তারা। হামাসের হাতে জিম্মি ছাড়াও গাজার ধ্বংসস্তূপের নিচে এখনও আটকা পড়ে আছেন ৯ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনির মরদেহ।
আরও পড়ুন:
এদিকে, রোববার সংবাদ সম্মেলনে গাজার মূল শহরের মেয়র অভিযোগ করেন, উপত্যকাটিতে পানি সরবরাহ সচল ও কূপ খননের জন্য আড়াইশো যানবাহন এবং ১ হাজার টন সিমেন্ট প্রয়োজন হবে।





