আজ (বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টা থেকে সাড়ে ১২টা পর্যন্ত বাংলাদেশ কারিগরি ছাত্র আন্দোলনের আয়োজনে এ অবরোধ কর্মসূচি পালন করেন তারা।
ঘণ্টাব্যাপী কর্মসূচি শেষ করে শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে ফিরে যান। সড়ক অবরোধের কারণে সেতুর দুই অংশে তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়। এতে ভোগান্তিতে পড়েন যাত্রীরা। আটকে যায় সোনামসজিদ স্থলবন্দরের পণ্যবাহি শত শত ট্রাক।
ট্রাক চালক মনি মিয়া বলেন, ‘সকালে সোনামসজিদ স্থলবন্দর থেকে পাথর বোঝাই ট্রাক নিয়ে দুপুর ১২টার দিকে শহরের প্রবেশ পথ মহানন্দা সেতুতে পৌঁছেছি। এসে দেখি সড়ক অবরোধ করেছেন শিক্ষার্থীরা। এতে প্রায় ১ ঘণ্টা গাড়িতেই বসে ছিলাম। পরে কর্মসূচি শেষ হলে ঢাকার পথে রওনা দিয়েছি।’
আরও পড়ুন:
ভুক্তভোগীদের মধ্যে একজন বেসরকারি চাকরিজীবী শহিদুল ইসলাম জানান, সাড়ে ১১টার দিকে মহানন্দা সেতু হয়ে শিবগঞ্জ উপজেলায় যাচ্ছিলেন তিনি। এসময় সেতু অবরোধ করে বিক্ষোভ শুরু করেন শিক্ষার্থীরা। এতে যাত্রাপথে ভোগান্তিাতে পড়েন তিনি। এতে প্রায় ১ ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থাকতে হয়েছে তার।
বিক্ষোভকারীরা বলেন, পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার করা হচ্ছে। বিএসসি প্রকৌশল শিক্ষার্থীরা যে তিন দফা দাবি উত্থাপন করেছেন, তা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও অযৌক্তিক। এ দাবি জাতীয় কর্মক্ষেত্রে অস্থিরতা সৃষ্টি করবে।
কর্মসূতিতে বক্তব্য রাখেন জেলা সংগ্রহ পরিষদের যুগ্ম-সম্পাদক আব্দুর রাহিম, ইলেকট্রিক্যাল টেকনোলজির প্রতিনিধি মাহাবুব রানা সজিব, রিপন আলী, আপেল মাহমুদ, আল মামুন ও রিফাতসহ অন্যরা।





